বাংলা অনুচ্ছেদ রচনা ইন্টারনেট|ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ class 10
আজকের পোস্টে আমরা আপনাদের জন্য ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ বাংলা নিয়ে হাজির হয়েছি।
বাংলা অনুচ্ছেদ রচনা ইন্টারনেট|ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ class 10 |
বাংলা অনুচ্ছেদ
রচনা ইন্টারনেট
আমরা বাংলা অনুচ্ছেদ ইন্টারনেট কে ২ টি স্তরে লিখেছি।
একটি ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ class 6 এর জন্য আর একটি ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ class 10 বা ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ class 9 বা ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ ssc এর
জন্য।
আপনার জন্য যেটা প্রয়োজন আপনি সেটা সংগ্রহ করতে পারেন।
আশা করি
ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ রচনা টি আপনাদের ভালো লাগবে।
যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আমাদের জানাবেন।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল। internet onucched
ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ class 6
টেলিকমিউনিকেশন
প্রযুক্তি ব্যবহার করে এক কম্পিউটার থেকে আরে কম্পিউটারে তথ্য আদান প্রদানের যেই
প্রযুক্তি তাকে বলা হয় ইন্টারনেট। ইন্টারনেটকে নেটওয়ার্কের নেটওয়ার্ক ও বলা হয়। সত্যি
বলতে এটি বিজ্ঞানের এক বিস্ময়কর আবিষ্কার। বর্তমানে আমরা এক ধাপ ও ইন্টারনেট ছাড়া
কল্পনাও করতে পারিনা। যদি ইন্টারনেট আবিষ্কার না হতো তাহলে মানব সভ্যতার যে
অগ্রগতি তা অনেকটাই পিছিয়ে থাকতো। ইন্টারনেটের মাধ্যমে সারা পৃথিবী আমাদের হাতের
মুঠোয় চলে এসেছে । আমরা এখন খুব সহজেই
যেকোনো তথ্য এক স্থান থেকে আরেক স্থানে খুব অল্প সময়ের মধ্যে আদান প্রদান করতে
পারি। ইন্টারনেট আমাদের জীবনকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। এখন আমরা ইন্টারনেটের কল্যানে
ঘরে বসেই বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ, ব্যাংকিং সেবা, চিকিৎসা সেবা, কারো সাথে যোগাযোগ করা
সহ প্রায় সকল ধরণের কাজ সম্পন্ন করতে পারি। এমনকি এখন গবেষনার কাজকেও অনেক অনেক
সহজতর করে দিয়েছে ইন্টারনেট। যার ফলে আমাদের সময় এবং অর্থ দুটোই সাশ্রয় হচ্ছে। আর
একটা ইন্টারনেট সংযোগের জন্য একটা মোবাইল ফোন আর একটা সিমই যথেষ্ট। আর এখন প্রায়
সবারই একটা মোবাইল ফোন রয়েছে। তাই শহরের মানুষ থেকে শুরু করে প্রত্যান্ত গ্রামের
জনপদ সকলেই ইন্টারনেটের সুবিধা ভোগ করতে পারছে। যার ফলে আমাদের পৃথিবী পরিণত হয়েছে
গ্লোবাল ভিলেজে বা বৈশ্বিক গ্রামে। তাই বলা যায় বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট ছাড়া আমরা
অচল। আমরা একধাপও কল্পনা করতে পারিনা ইন্টারনেট ছাড়া। তাই আমাদের জীবনে
ইন্টারনেটের গুরুত্ব অপরিসীম।
ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ বাংলা
অনুচ্ছেদঃ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ class 10 বা ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ class 9 বা ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ ssc
টেলিকমিউনিকেশন
প্রযুক্তি ব্যবহার করে এক কম্পিউটার থেকে আরে কম্পিউটারে তথ্য আদান প্রদানের যেই
প্রযুক্তি তাকে বলা হয় ইন্টারনেট। ইন্টারনেটকে নেটওয়ার্কের নেটওয়ার্ক ও বলা হয়। সত্যি
বলতে এটি বিজ্ঞানের এক বিস্ময়কর আবিষ্কার। বর্তমানে আমরা এক ধাপ ও ইন্টারনেট ছাড়া
কল্পনাও করতে পারিনা। যদি ইন্টারনেট আবিষ্কার না হতো তাহলে মানব সভ্যতার যে
অগ্রগতি তা অনেকটাই পিছিয়ে থাকতো। ইন্টারনেটের মাধ্যমে সারা পৃথিবী আমাদের হাতের
মুঠোয় চলে এসেছে । আমরা এখন খুব সহজেই
যেকোনো তথ্য এক স্থান থেকে আরেক স্থানে খুব অল্প সময়ের মধ্যে আদান প্রদান করতে
পারি। ইন্টারনেট আমাদের জীবনকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। এখন আমরা ইন্টারনেটের কল্যানে
ঘরে বসেই বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ, ব্যাংকিং সেবা, চিকিৎসা সেবা, কারো সাথে যোগাযোগ করা
সহ প্রায় সকল ধরণের কাজ সম্পন্ন করতে পারি। ইন্টারনেটের মাধ্যমে তৈরি হয়েছে নতুন
নতুন কর্মসংস্থান। তৈরি হয়েছে নতুন নতুন ব্যবসার ক্ষেত্র। যাকে আমরা ই-কমার্স নামে
সকলে চিনি। ই-কমার্স হচ্ছে ইন্টারনেট ভিত্তিক ব্যবসা। ই-কমার্সের কল্যানে আমরা ঘরে
বসেই আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে পারছি কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই। এমনকি
এখন গবেষনার কাজকেও অনেক অনেক সহজতর করে দিয়েছে ইন্টারনেট। যার ফলে আমাদের সময় এবং
অর্থ দুটোই সাশ্রয় হচ্ছে। আর একটা ইন্টারনেট সংযোগের জন্য একটা মোবাইল ফোন আর একটা
সিমই যথেষ্ট। আর এখন প্রায় সবারই একটা মোবাইল ফোন রয়েছে। তাই শহরের মানুষ থেকে শুরু
করে প্রত্যান্ত গ্রামের জনপদ সকলেই ইন্টারনেটের সুবিধা ভোগ করতে পারছে। যার ফলে আমাদের
পৃথিবী পরিণত হয়েছে গ্লোবাল ভিলেজে বা বৈশ্বিক গ্রামে। একটি গ্রামে যেমন কোনো তথ্য
খুব সহজেই মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া যায় ঠিক তেমনই কোনো তথ্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে
বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া ইন্টারনেটের মাধ্যমে। আর এটাই গ্লোবাল ভিলেজ। আবার শিক্ষা
ক্ষেত্রেও ইন্টারনেট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ঘরে বসেই যেকোনো শীক্ষার্থী এখন
বিশ্বের যেকোনো টিচারের ক্লাস করতে পারছে। আবার যেকোনো নোটস বা তথ্যের দরকাএ হলে
তা মুহূর্তের মধ্যেই ইন্টারনেটের বিশাল তথ্য ভান্ডার হতে সংগ্রহ করে নিজের কাজে
লাগাতে পারছে। তাই বলা যায় বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট ছাড়া আমরা অচল। আমরা একধাপও
কল্পনা করতে পারিনা ইন্টারনেট ছাড়া। তাই আমাদের জীবনে ইন্টারনেটের গুরুত্ব
অপরিসীম।
No comments:
Post a Comment