Breaking

Sunday 26 April 2020

April 26, 2020

বিনামূল্যে বিক্রি হচ্ছে তেল সাথে দেওয়া হচ্ছে প্রায় ৩৮ ডলার


www.rohossojal.blogspot.com
বিনামূল্যে দিচ্ছে জ্বালানি তেল
 


তেলকে বলা হয়ে থাকে তরল সোনা।কারণ সারা পৃথিবী তেলের ওপর নির্ভর করে চলে। তাই স্বাভাবিক ভাবেই যার কাছে যত বেশি তেল সে ততই শক্তশালী। আর বাস্তবেও আমরা তাই দেখে এসেছি।যেসব দেশের কাছে যতবেশি তেল তারা তাদের অর্থনীতিকে তত বেশি শক্তিশালী করতে পেরেছে। কিন্তু এখন যখন চারিদিকে অর্থনৈতিক মন্দা তখন সোনা আর লোহা কারো দামেই তফাৎ থাকে না।সবই এক সমান হয়ে যায়। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতির কারনে তেলের অবস্থাও তাই।বরং আরো খারাপ অবস্থা। সারা বিশ্বের সকল কল-কারখানা,গাড়ি-ঘোড়া  সব কিছুই বন্ধ। আর সেই কারনে স্বাভাবিক ভাবেই তেলের চাহিদা অনেক কম।আর তেলের ক্ষেত্রে অন্যান্য  পন্যের মতো ফেলে দেওয়ারও উপায় নেই। আর সেই কারনেই তেল মজুদ করে রাখার জায়গা দিন দিন কমে চলেছে।যার কারনে তেলের জাহাজ বা ওয়েল ট্যাংকারের চাহিদাও বেড়ে গেছে। এই মুহূর্তে ফাঁকা পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে এইসব ওয়েল ট্যাংকার বা তেলের জাহাজ। কারণতারা হয় তেল নিয়ে অপেক্ষা করছে কোনো দেশে খালাসের জন্য না কোথাও রাখার জন্য কারণ তাদের কাছে মজুদ তেলই যে কেউ নিচ্ছেনা।আর নিবেই বা কিভাবে, সবারই তেলের ভাড় যে ভর্তি।আর তাই  সেখানেও খালাসের জায়গা নেই। রয়টার্সের দেওয়া এক তথ্যমতেসারা দুনিয়ায় ৭৭০টি তেলের সুপার ট্যাংকার রয়েছেযার একেকটিতে মজুত করা যায় প্রায় ১ কোটি ৬০ লাখ ব্যারেল তেল।কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রায় এসব তেলের ট্যাংকারের ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ তেল মজুত রাখা হয়েছে।

 এই কারনে আপনাকে এখন আর টাকা দিয়ে তেল কিনতে হবে না। বরং আপনি তেল কিনলে আপনাকে দেওয়া এক্সট্রা টাকা।তাও এক দুই টাকা না প্রায় ৩০০০ টাকা।কি শুনতে অবাক লাগছে? শুনতে অবাক লাগলেও এটাই হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে।রয়টার্সের খবরে বলা হয়, সোমবার নজিরবিহীন এই পরিস্থিতির মধ্যে যখন বাজার শেষ হল, তখন ফিউচার মার্কেটে মে মাসে সরবরাহের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ছিল মাইনাস ৩৭.৬৩ ডলার।এর মানে হল, তখন ক্রেতাকে প্রতি ব্যারেল তেলের সঙ্গে এই পরিমাণ অর্থও দিতে রাজি ছিলেন উৎপাদক সংস্থা। চাহিদা না থাকা ও উৎপাদন অব্যাহত থাকায় মে মাসেই তেল মজুদের আর জায়গা থাকবে না বলে আশঙ্কার কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়।

তবে যুক্তরাষ্ট্রের অপরিশোধিত তেলের ব্র্যান্ড ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমেডিয়েটের (ডব্লিউটিআই) দাম মঙ্গলবার ঘুরে দাঁড়িয়ে ইতিবাচক পর্যায়ে উঠে আসতে সক্ষম হয়েছে। বিশ্ব মান সময় ৩টা ৫৬ মিনিটে ৩৯ ডলার পুনরুদ্ধার হয়ে এই তেল ১ দশমিক ৩৭ ডলারে বিক্রি হয়।যদিও তা অনেক কম। কিন্তু মাইনাস থেকে প্লাসে আসতে পেরেছে। করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে লকডাউনের মধ্যে বিশ্বের বহু দেশের মানুষ এখন ঘরবন্দি থাকায় রাস্তাঘাট সব ফাঁকা, উড়োজাহাজগুলো বসে আছে, কারখানাগুলোও অন্ধকার।আর এই কারণে গত তিন মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের চাহিদা ৩০ শতাংশ কমে গেছে। এখন আপনার মনে হতেই পারে তেল উতপাদন বন্ধ করে দিলেই তো সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। কিন্তু বাস্তবে ব্যাপারটা এত সোজাও নয় কারন একবার তেল কূপ থেকে তেল উৎপাদন শুরু করলে তা আর বন্ধ করার উপায় থাকেনা।কারণ বন্ধ করতে গেলে বড় ক্ষতি হতে পারে তেল কূপের। এমনকি চিরতরে বন্ধ হয়েও যেতে পারে মহামূল্যবান এই তেল কূপ। যার কারনেই বন্ধ করতে পারছেনা এই তেল কূপ গুলো। আর তাই তেল রাখার জায়গারও দেখা দিয়েছে চরম সংকট।তাই আজ গলার কাটা হয়ে বিধেছে এই তেল কূপগুলো।

 

যদি আমাদের লিখা আপনার ভালোলেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের জানাবেন। কারণ আপনাদের পজিটিভ কথা আমাদের লিখতে উৎসাহ যোগায়।ধন্যবাদ।




Tuesday 21 April 2020

April 21, 2020

ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে ১০ টি মজার তথ্য


www.rohossojal.com করোনাভাইরাস,ভাইরাস,প্রাণীদের মজার তথ্য,নানান মজার তথ্য,অনেক মজার তথ্য,ব্যাকটেরিয়ার মজার তথ্য,অবাক করা কিছু কথা




 

 

এখন যেই জীবের কথা বলব তার নাম শুনেনি এমন মানুষ বোধহয় একটাও খুজে পাওয়া যাবেনা।কিন্তু তাকে খালি  চোখে দেখা যায় না। সেটা হলো ব্যাকটেরিয়া।ব্যকটেরিয়া নাম শুনলেই রোগের কথা মনে পড়ে যায়। কিন্তু ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে আজকে কিছু এমন তথ্য শেয়ার করতে চলেছি যা শুনলে আপনি অবাক হতে বাধ্য। চলুন তাহলে শুরু করা যাক

১।আপনি কি জানেন আপনার শরীরে প্রায় ৩৭.২ ট্রিলিয়ন কোষ আছে কিন্তু তার চেয়েও ১০ গুণ বেশি ব্যকটেরিয়া নিয়ে আপনার দেহ গঠিত। ভাবতে পারছেন আপনি কি পরিমান ব্যাকটেরিয়া নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন?

সারাজীবন তো শুনে এসেছেন অক্সিজেন ছাড়া জীব বাচে না। কিন্তু এইরকমটা কখনো শুনেছেন অক্সিজেন যেখানে থাকবে সেইখানের জীব মারা যাবে। এই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রে তাই হয়। তবে সব ব্যাকটেরিয়ায় নয় কিছু কিছু ব্যাকটেরিয়ায়।কিছু ব্যাকটেরিয়া আছে যারা বাধ্যতামূলক অবায়বীয়। অর্থাৎ অক্সিজেন থাকলে বাচতে পারেনা। আর ভাই শুধু মানুষ সুবিধাবাদি হয়? কিছু কিছু ব্যাকটেরিয়া আছে যারাও সুবিধাবাদি। মানে এরা অক্সিজেন থাকলেও বাচতে পারে আবার না থাকলেও তবে আবার ভাববেন না সব ব্যকটেরিয়ার ক্ষেত্রেই এমনটি ঘটে কিছু কিক্সহু ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রেই শুধু এমনটি ঘটে থাকে। বাকি ব্যাকটেরিয়াদের বাচার জন্য অবশ্যই অক্সিজেনের প্রয়জন হয়।

৩। ১ চা চামচ মিঠা পানিতে কতগুলো ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে বলে আপনার মনে হয়? ১হাজার? ১০ হাজার? না আপনি যদি এমন ধারনা করে থাকেন তাহলে বলতেই হচ্ছে ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে আপনার ধারনা অনেক কম। ১ চা চামচ মিঠা পানিতে প্রায় ১ মিলিয়ন বা ১০ লাখ ব্যাকটেরিয়া থাকে, ১ চা চামচ সমুদ্রের পানিতে ২ মিলিয়ন বা ২০ লাখ আর ১ গ্রাম মাটিতে প্রায় ৪০ মিলিয়ন বা ৪ কোটি ব্যকটেরিয়া  থাকে।

৪।আচ্ছা একজন মানুষের নতুন প্রজন্ম তৈরি করতে অর্থাৎ সহয করে বললে একজন বাবা হতে প্রায় ২৫ বছরের মতো সময় লাগে। একটা গড় অনুমান ধরলাম আর কি! কিন্তু একটি ব্যকটেরিয়া মাত্র ২০ মিনিটে নতুন প্রজন্ম তৈরি করে। আর একদিনে ৭২ টি জেনারেশন তৈরি করে।

৫। এখন থেকে ৩৬০ কোটি বছর পূর্বে ব্যাকটেরিয়ার উৎপত্তি হয়েছিল। এরা যেমন অত্যাধিক ঠান্ডা -১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় বাচে আবার ঠিক তেমনি অত্যাধিক গরম ৮০ ডিগ্রি সালসিয়াস তাপমাত্রাতেও বেঁচে থাকে।

৬।প্রতি বছর সারা পৃথিবীতে শুধু ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট যক্ষা রোগে মানুষ মারা যায় প্রায় ২ মিলিয়ন আবার কলেরা,যক্ষা,টাইফয়েডের টিকাও আবিষ্কৃত হয়েছে এই ব্যাকটেরিয়া থেকেই।

৭। আপনি যেই চা, কফি খান এই চা কফি,তামাক প্রক্রিয়াজাত করনেও প্রয়োজন হয় ব্যাক্টেরিয়ার।আবার খাবার সুস্বাদু করতে টেস্টিং সল্টের জুরি নেই। এই টেস্টিং সল্টও কিন্তু এই ব্যাকটেরিয়া থেকেই প্রস্তুত করা হয়।

৮। এতদিন পিপড়ার কথা শুনে এসেছেন যে সে তার দেহের ওজনের থেকে কয়েকগুন ভারী বস্তু টানতে পারে। তাহলে আজকে শুনুন গনোরিয়া ব্যাকটেরিয়া্র কথা যে, পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যাকটেরিয়া। যে নিজের ওজনের ১ লক্ষ গুন বেশি ভারী বস্তু টানতে পারে।

৯।পৃথিবীর সব মানুষের চেয়ে বেশি সংখ্যক ব্যাকটেরিয়া আমাদের মুখে থাকে প্রায় সময় এবং একবার চুম্বনে প্রায় ১০০ কোটি ব্যাকটেরিয়া ট্রান্সফার হয়।ভাগ্যিস ব্যাকটেরিয়া দেখা যায় না দেখা গেলে কি হতো ভাবতে পারছেন? হয়তো কথা বলাই বন্ধ করে দিত মানুষ।

১০।আপনি জিন্সের প্যান্ট পড়েন?আমার বিশ্বাস অবশ্যই পরেন। তাহলে আপনার অবশ্যই এই কথা জানা উচিত যে এক সপ্তাহের বেশি জিন্স প্যান্ট না ধুয়ে পড়লে এর সামনে প্রায় ১০০০ প্রকার পেছনে প্রায় ২৫০০ প্রকার আর দুই পায়ের মাঝে প্রায় ১০০০০ প্রকার ব্যাকটেরিয়াল কলোনি গড়ে উঠে।তাই এখন থেকে অবশ্যই অবশ্যই এক সপ্তাহের মধ্যে একবার জিন্সের প্যান্ট ধুয়ে নিবেন।

আশা করি আপনাদের এই তথগুলো জানতে পেরে ভালো লেগেছে। এইরকম আরো মজার মজার তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। আর ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের জানান। কারন আপনাদের এই উতসাহটুকুই তো আমাদের লিখার অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ।

 


Saturday 18 April 2020

April 18, 2020

কিভাবে গ্রোসারি বা নিত্য পন্য পরিষ্কার করবেন??

কিভাবে গ্রোসারি বা নিত্য পন্য পরিষ্কার করবেন??


www.rohossojal.com
করোনা ভাইরাস,ঘরোয়া উপায়,শাক-সবজিঘরোয়া উপায়,সবজি,বাজার থেকে কেনা ফল,সবজি ও ফলের জীবাণু দূর করা,জেনে নিন,শাক সবজি,সবজির বাজার,করোনার লক্ষণ,জীবাণু মুক্ত,জীবাণুমুক্ত

সারা পৃথিবীর মতো বাংলাদেশেও করোনা ঝুকি বেড়ে চলেছে। তাই আমাদের সবার সাবধানে ও সচেতন থাকা উচিত।আমাদের উচিত সবসময় বাসার ভেতরে থাকার চেষ্টা করা। কিন্তু তারপরেও আমাদের নিত্য প্রয়োজনিয় জিনিস বা কাচাবাজারের জন্য বাজারে যেতে হয়।আপনি কি কখোনো ভেবে দেখেছেন আপনি যেইসব সবজি বা অন্য জিনিসপত্র কিনেন সেইগুলো আপনার আগে কতজন হাত দিয়েছে। এদের মধ্যে যদি একজনো করোনা জীবানু বহন করে তাহলে আপনি আক্রান্ত হতে পারেন। কিভাবে আপনি এইসব পন্য থেকে করোনা জীবানু মুক্ত করবেন তা জানতে হলে ভিডিওটি দেখতে থাকুন।

 

আপনি বাজার করতে যাওয়া থেকে রান্না করার আগে পর্যন্ত কিভাবে জীবাণু মুক্ত থাকবেন তা ২ স্তরে আলোচনা করবো

১ম স্তরে আপনি কিভাবে নিরাপদে বাজার করবেন আর ২য় স্তরে কিভাবে আপনার বাজার গুলো বাসায় আনার পর পরিষ্কার করবেন।

প্রমাণ সহ দেখতে এই লেখায় ক্লিক করুন


আপনি বাসা থেকে বের হওয়ার সর্বদা চেষ্টা করবেন জনসমাগম এড়িয়ে চলার জন্য। এতে আপনার আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে এইজন্য আপনি সকালে বাজার করতে যেতে পারেন বা এইরকম সময়ে যেতে পারেন যখন বাজারে লোকসমাগম কম হয়। আপনি বাসা থেকে বের হওয়ার সময় অবশ্যই মুখে মাস্ক ও হাতে গ্লাবস পরে বের হবেন।যদি সম্ভব হয় তাহলে ফুল হাতা শার্ট ও ফুল প্যান্ট পরে বের হওয়ার চেষ্টা করবেন। কোনো পন্যে হাত দেওয়ার আগে অবশ্যই হ্যান্ড স্যানিটাইজার বা সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিবেন।এতে আপনার হাতে কোনো জীবাণু থাকলে তা মারা যাবে।বাইরে বের হওয়ার পর অবশ্যই নূন্যতম ১ মিটর দূরত্ব বজায় রাখবেন।যেই পন্য কিনবেন না সেই পন্যে হাত দিবেন না। আর কোন অবস্থতেই বাসায় এসে হাত পরিষ্কার না করা পর্যন্ত নাক,মুখ,কান,মাথায় হাত দিবেন না।বাসায় বাজার আনার পর একটি নির্দিষ্ট স্থানে বাজার গুলো রেখে আপনার হাত সবান দিয়ে নূন্যতম ২০ সেকেন্ড সময় পর্যন্ত ধুয়ে নিন।

এখন আসি আপনি পন্য পরিষ্কার করবেন কিভাবে। আগেই বলে রাখি এখনো এইসব পন্যের মাধ্যমে ট্রান্সমিশনের কোনো খবর এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু থেকে বলা হয়েছে এর মাধ্যমে ছড়ানোর  নূন্যতম চান্স থাকলেও থাকতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি যদি এইটুকু রিস্কও না নিতে চান সেক্ষেত্রে আপনার কেনা পন্যগুলো ৭২ ঘন্টা আলাদা রাখতে পারেন যেন কারো হাতের সংস্পর্শে না আসে

এ প্রসংগে বিবিসিকে লন্ডন স্কুলের হাইজিন এন্ড ট্রপিক্যাল বিভাগের প্রফেসর বলেছেন বাজার করে ৭২ ঘন্টা আলাদা ভাবে রাখুন যেন কোনো সংস্পর্শে না আসে এফডিএ থেকে বলা হয়েছে যদি প্রয়োজনীয় মনে হয় সেক্ষেত্রে আপনার বাসার পানির লাইনটি  ছেড়ে দিয়ে দ্রুত পানি প্রবাহিত করে সবজিগুলো পরিষ্কার করে নিতে পারেন  প্লাস্টিক প্যকেটজাত পন্যের ক্ষেত্রে আপনি সামান্য জীবানুনাশক দিয়ে কোনো কাপড় দিয়ে মুছে পরিষ্কার করে নিতে পারেন


প্রমাণ সহ দেখতে এই লেখায় ক্লিক করুন


আপনি যদি আরো সেফ থাকতে চান সেক্ষেত্রে সবজি কাটার সময় অন্য কোনো থালাবাসন স্পর্শ করবেন না আর কাটার পর হাত ভালো করে ধুয়ে নিবেন  চুলাতে দেওয়ার পর আর একবার হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে নিতে তবে অনেকেই সাবান পানিতে সবজি ধুয়ে নেওয়ার কথা বল্লেও তার প্রয়োজন নেই বলে এফডিএ ইউএসডিএ এর মতো অনেক সংস্থা  ডাক্তাররা বলেছেনবরং সাবান পানি বা ডিটারজেণ্ট ইউজ করলে আপনার শারীরিক ভাবে অন্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুকি বেড়ে যায়। এমনকি এর থেকে ভয়ংকর ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। তাই অবশ্যই এই ব্যাপারে আপনার বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মতামত নিন।

 

[বিঃদ্রঃ এই লিখাটা শুধুমাত্র বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম বা তথ্য থেকে পাওয়া একটা বিশ্লেষন মাত্র কোনো বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নয়। তাই এই লিখাগুলো নিয়ে আপনার কোনো সন্দেহ হলে অবশ্যই আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিন।]

 

 





LIKE OUR FACEBOOK PAGE