Breaking

Thursday 9 June 2022

June 09, 2022

কোভিড ১৯ অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা for jsc, ssc, hsc | করোনা ভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা

কোভিড ১৯ অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা for jsc, ssc, hsc | করোনা ভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা


আজকে আমরা আপনাদের জন্য কোভিড ১৯ অনুচ্ছেদ রচনা নিয়ে হাজির হয়েছি। এই অনুচ্ছেদ রচনায় যদি আপনাদের মনে হয় কোনোকিছু সংযোজন বা বিয়োজনের প্রয়োজন রয়েছে তাহলে অবশ্যই জানাবেন। কারণ আমরা আমাদের পাঠককে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকি। এইখানে আপনারা কোভিড ১৯ অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা pdf,কোভিড ১৯ অনুচ্ছেদ বাংলা ssc,কোভিড 19 অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা, করোনা ভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা পাবেন।  


কোভিড ১৯ অনুচ্ছেদ রচনা for jsc, ssc, hsc
কোভিড ১৯ অনুচ্ছেদ রচনা for jsc, ssc, hsc  



কোভিড ১৯ অনুচ্ছেদ

২০১৯ সালের শেষের দিকে চীনের উহান প্রদেশে একটি করোনা ভাইরাস সনাক্ত হয়েছিল। এটিই কোভিড-১৯ ভাইরাস। এটি একটি অত্যাধিক সংক্রমক ভাইরাস। এই ভাইরাসটি যখন প্রথম সনাক্ত হয় তখন এটি নিয়ে মানুষ খুব একটা ভাবেনি। কিন্তু পরবর্তীতে এটি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে যায় আর মারাত্মক রূপ নেয়। এটি মহামারি আকারে পরবর্তীতে ছড়িয়ে পড়ে। এই ভাইরাসে কোটি কোটি মানুষ আক্রান্ত হয়। আর প্রাণ হারায় কয়েক লক্ষ মানুষ। এই ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হলে, সর্দি, জ্বর, গলা ব্যাথা সহ নানারকম উপসর্গ দেখা দেয়। এই ভাইরাসটি বয়স্ক এবং যারা আগে থেকেই অন্য রোগে আক্রান্ত ছিলেন তাদের জন্য অত্যাধিক মারাত্মক ছিল। মারা যাওয়া মানুষদের মধ্যে বেশিরভাগই বয়স্ক এবং আগের থেকেই কোনো জটিল রোগে আক্রান্ত ছিলেন। এই ভাইরাসের কারণে সারা পৃথিবী এক ভয়াবহ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়। যার ফলে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই সরকার সকল ধরণের দোকান পাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সামাজিক অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেয়। আর বাংলাদেশ ও এর ব্যাতিক্রম নয়। বাংলাদেশে প্রায় দেড় বছর সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। পৃথিবীর প্রায় সকল দেশে দেখা দিয়েছে অর্থনৈতিক  মন্দা। করােনা ভাইরাস চোখ, মুখ ও নাক দিয়ে সহজেই মানবদেহে প্রবেশ করতে পারে। আক্রান্ত কোনাে ব্যক্তি যখন হাঁচি-কাশি দেয় বা নিঃশ্বাস ফেলে, তখন ভাইরাসটি ছড়ায়। কোনো সুস্থ মানুষ যদি ভাইরাসটির সংস্পর্শে আসে, তাহলে সে সংক্রমিত হয়।  যেহেতু এই ভাইরাসটি একদম নতুন ছিল তাই এর কোনো প্রতিষেধক ছিলনা। তাই প্রতিরােধই এক্ষেত্রে সর্বোত্তম পন্থা ছিল। সেইজন্য ভাইরাস প্রতিরোধে বেশি জোর দেওয়া হয়। এই ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধের উপায় হচ্ছে বার বার সাবান দিয়ে হাত ধৌত করা। হাত পরিষ্কার না করে , নাক মুখে হাত না দেওয়া, কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত ব্যক্তিকে আইসোলেশনে রাখা, খাবার ভালো করে রান্না করে খাওয়া, কোন খাবার ভালো করে না ধুয়ে না খাওয়া। বাইরে গেলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা। তবে বরেরত্মানে কোভিড-১৯ এর টিকা চলে এসেছে। টিকা আসলেও টিকাদানের পরেও অনেকের মধ্যে এই ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা যাচ্ছে। তাই এখনো আমাদের সাবধানতা অবলম্বন করে চলতে হবে। তবেই আমরা এই ভাইরাসের হাত থেকে মুক্তি পাবো। 


আরোও পড়ুন...



অনুচ্ছেদঃ শীতকাল


অনুচ্ছেদঃ পহেলা বৈশাখ  

অনুচ্ছেদঃ ইন্টারনেট 

অনুচ্ছেদঃ শিশুশ্রম

অনুচ্ছেদঃ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

অনুচ্ছেদঃ বিজয় দিবস

অনুচ্ছেদঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ

অনুচ্ছেদঃ সত্যবাদিতা 

অনুচ্ছেদঃ শীতের সকাল 



কিওয়ার্ডঃ 

কোভিড ১৯ অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা pdf,কোভিড ১৯ অনুচ্ছেদ বাংলা ssc,কোভিড 19 অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা, করোনা ভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা

June 09, 2022

শীতের সকাল অনুচ্ছেদ রচনা | siter sokal onucched | শীতের সকাল সম্পর্কে ১০ টি বাক্য

শীতের সকাল অনুচ্ছেদ রচনা | siter sokal onucched | শীতের সকাল সম্পর্কে ১০ টি বাক্য


আজকে আপনাদের শীতের সকাল অনুচ্ছেদ নিয়ে হাজির হয়েছি। এখানে প্রথমে বড়দের জন্য শীতের সকাল অনুচ্ছেদ রচনা। তারপর ছোটদের জন্য শীতের সকাল অনুচ্ছেদ রচনা। তারপর শীতের সকাল সম্পর্কে ১০ টি বাক্য সংগ্রহ করা হয়েছে।siter sokal onucched 

শীতের সকাল অনুচ্ছেদ রচনা | siter sokal onucched | শীতের সকাল সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ রচনা | siter sokal onucched | শীতের সকাল সম্পর্কে ১০ টি বাক্য



শীতের সকাল অনুচ্ছেদ রচনা 

শীতের সকাল মানেই আর দশটা সকালবেলা থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। চারিদিকে ঘন কুয়াশার আবরণে ঢাকা ধুলিকণা ও কাদামুক্ত সকাল শুধুমাত্র শীতের সকালেই দেখতে পাওয়া যায়। শীতের সকালে সূর্যিমামা ঢেকে যায় কুয়াশার আড়ালে। ঘাসের কণায় কণায় জমে থাকে শিশির বিন্দু, যা সূর্যের আলোয় মুক্তার মতো ঝলমল করে উঠে। শীতের সকালে গ্রাম অঞ্চলে পাওয়া টাটকা খেজুরের রস যা খেতে সত্যিই অমৃত সমতুল্য। এছাড়াও শীতের সকালে ধুম পড়ে যায় পিঠে খাওয়ার। শীতের সকাল মানেই ফুল ফোটার মৌসুম। প্রকৃতিকে যেন সাজিয়ে তোলে নবরূপে। চারিদিকে ছড়িয়ে দেয় সুবাস। তবে  প্রকৃতির এই নৈসর্গিক রূপ, নতুন খাবার সব কিছুকে ছাড়িয়ে শীতের সকালে যেন কাথা আর কম্বলের নিচে কাটাতেই বেশি ভালো লাগে। শীতের সকালে যখন আস্তে আস্তে সূর্যিমামা উঁকি দেওয়া শুরু করে তখন সবাই বের হওয়া শুরু করে আর রোদে এসে বসে। অনেকে খড়কুটোয় আগুন জ্বালিয়ে হাত শরীর গরম করার চেষ্টা করে। তবে যারা গরম কাপড় কিনতে পারেনা তাদের জন্য শীতের মানেই এক আতংকের নাম। তারা সবসময় অপেক্ষায় থাকে কখন সকাল হবে আর এক  টুকরো রোদ বের হবে যা ঠান্ডার কবল থেকে তাদের কিছুটা হলেও রক্ষা করবে। এইসব মানুষদের জন্য মোটেও শিতের সকাল সুখকর নয়। শুধু তাই শীতের সকালে অনেকে ঠান্ডা সহ্য করতে না পেরে আক্রান্ত হয় নানা রকম অসুখে, এমনকি অনেকে মারা পর্যন্ত যায়। এইসব অসহায় মানুষদের জন্য শীতের কাপড়ের ব্যবস্থা করতে পারলে শীতের সকাল সকলের জন্যই এক রোমাঞ্চকর সকাল হতে পারে। 



আপনাদের জন্য আরো একটি শীতের সকাল অনুচ্ছেদের সংগ্রহ নিয়ে এসেছি।


শীতের সকাল অনুচ্ছেদ রচনা

শীতের সকাল মানেই আর দশটা সাধারণ সকাল থেকে সম্পূর্ণ আলাদা একটা সকালের অনুভুতি। চারিদিকে কুয়াশায় ঢাকা, ঠান্ডা পরিবেশ সব মিলিয়ে এক অন্যরকম অনুভূতি। শীতের সকালে সবার ওপরে যেন অলসতা ভর করে বসে।  শীতের সকালে আমরা কাথা কম্বলের নিচেয় সময় কাটাতে বেশি ভালোবাসি। এসময় তৈরী করা নানারকম পিঠে। যেমনঃ ভাপা পিঠে, দুধপুলি, পাটিসাপটা ইত্যাদি। নতুন নতুন ফুলে ভরে উঠে প্রকৃতি। চারিদিকে ছড়িয়ে দেয় এক মন মাতানো সুবাস। শীতের সকাল আগমন ঘটে অতিথি পাখির। এসময় আবহাওয়া হয়ে উঠে রুক্ষ। কৃষকেরা নতুন ফসলের স্বপ্নে মাতোয়ারা হয়ে তৈরী করে আমন ধানের নতুন বীজতলা। গাছি সংগ্রহ  করে খেজুরের রস। যা খেতে সত্যিই অমৃত সমান। কিছুটা বেলা হলে সূর্যমামা উঁকি দেয়। সূর্যমামার রোদে প্রকৃতিতে কিছুটা তাপের সঞ্চার হয়। অনেক অসহায় মানুষ সারারাত এই সামান্য উত্তাপের আশায় বসে থাকে। এইসব অসহায় মানুষদের জন্য শীত মানেই মহা আতংক। তাই আমাদের উচিত শীতকে আরো উপোভোগ্য করে তোলার জন্য আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করা এইসব মানুষের গরম কাপড়ের যোগান দেওয়ার। তবেই শীতের সকাল হবে আরো আনন্দময়।  


শীতের সকাল সম্পর্কে ১০ টি বাক্য 


১. শীতের সকালে চারিদিকে খুব ঠান্ডা পরে।

২. চারিদিকে কুয়াশায় ঢেকে যায়।

৩. ঘাসের কণায় জমে থাকে শিশির বিন্দু।

৪. এসময় খেজুরের রস পাওয়া যায়।

৫. নানারকম পিঠে তৈরী করা হয় শীতের সকালে।

৬. অতিথি পাখিরা ঘুরতে আসে আমাদের দেশে।

৭. চারিদিকে নতুন নতুন ফুল ফুটতে দেখা যায়।

৮. তবে  বৃদ্ধ ও গরীব মানুষদের জন্য শীতের সকাল খুব কষ্টদায়ক।

৯. শীতের সময় প্রকৃতি হয়ে উঠে রুক্ষ।

১০.শীতকালে গাছের পাতা ঝরে যায়। 


আরোও পড়ুন...



অনুচ্ছেদঃ শীতকাল


অনুচ্ছেদঃ পহেলা বৈশাখ  

অনুচ্ছেদঃ ইন্টারনেট 

অনুচ্ছেদঃ শিশুশ্রম

অনুচ্ছেদঃ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

অনুচ্ছেদঃ বিজয় দিবস

অনুচ্ছেদঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ

অনুচ্ছেদঃ সত্যবাদিতা 

অনুচ্ছেদঃ শীতের সকাল 

অনুচ্ছেদঃ কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস)


কিওয়ার্ডঃ

শীতের সকাল অনুচ্ছেদ for class 7
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ for class 6
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ for class 5
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ for class 4
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ রচনা
siter sokal onucched
শীতের সকাল সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ for class 3
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ for class 8
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ for class 9
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ for class 10
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ for jsc
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ for ssc
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ for hsc


Wednesday 8 June 2022

June 08, 2022

অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা class 10| অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা ছোট

অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা class 10| অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা ছোট

আজকে আপনাদের জন্য সত্যবাদিতা অনুচ্ছেদ রচনা নিয়ে এসেছি। প্রথমে অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা class 10 ও পরে অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা ছোট দেওয়া হলো। আশা করি আপনাদের জন্য উপযোগী। যদি আপনাদের জন্য উপযোগী হয় তাহলে জানাবেন আর যদি না হয় তাহলে আমাদের অবশ্যই জানাবেন যাতে ভুল্গুলো আমরা শুধরে নিতে পারি।অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা class 10| অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা ছোট
 
অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা class 10| অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা ছোট
অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা class 10| অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা ছোট


অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা


সত্যিকারের মানুষ হওয়ার জন্য একজন মানুষের মধ্যে যেইসব মানবিক গুণ থাকা জরুরি সত্যবাদিতা তাদের মধ্যে অন্যতম। সম্পূর্ণরূপে মিথ্যাকে পরিহার করে মনেপ্রাণে সত্যকে ধারণ করার নামই সত্যবাদিতা। একজন সত্যবাদী মানুষের কাছে যেকোনো কিছুর মূল্যে সত্যকে সবসময় প্রাধান্য দেয়। তার কাছে সব কিছুর আগে সত্য। তিনি কখনো সত্যকে গোপন করেন না। যার মধ্যে সত্যবাদিতা গুণ রয়েছে সে সত্যবাদিতার পাশাপাশি সততা, উদারতা, ন্যায়পরায়ণতা, ধৈর্যশীলতা, সহনশীলতাসহ সকল প্রকার ভালো গুণাবলিগুলোর চর্চা করেন। সমাজের সকল মানুষ যেখানে অর্থ আর নিজের স্বার্থের পিছে ছুটে বেড়াচ্ছে সেখানে সত্যবাদি লোক সবসময় সত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টায় থাকেন। তার মধ্যে কোনো লোভ থাকেনা। এই সত্যবাদিতা অভ্যাস গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজন হয় দীর্ঘ সাধনার। পরিবারের মধ্যে সত্যবাদিতার চর্চা থাকলে একটা শিশু আপনা আপনি সত্যবাদী হয়ে গড়ে উঠে। আর ছোট থেকে সত্যবাদীতার চর্চা করলে পরবর্তীতে সত্যবাদী লোক কখনো সত্য বলতে ভয় পাননা বা কোনো কিছুর বিনিময়ে মিথ্যার কাছে নত হয়না। সত্যবাদী মানুষকে সমাজের সকলে সম্মান করে। সকলে বিশ্বাস করে। একজন মিথ্যাবাদী মানুষকে সমাজের কেউ গুরুত্ব দেয়না, কেউ ভালো চোখে দেখেনা। হয়তো তার ক্ষমতার কারণে মুখের ওপর কেউ কিছু বলতে পারেনা কিন্তু বাস্তবিক অর্থে তাকে কেউ গুরুত্ব দেয়না। অপরদিকে সত্যবাদী লোক সমাজের সর্বজন কতৃক সম্মানিত হয়ে থাকেন। এমনকি যেকোনো বিপদে আপদে অন্যের সাহায্য পেয়ে থাকেন। এক কথায় যদি বলা হয় তাহলে যার মধ্যে সত্যবাদীতার গুণ নেয় সে কখনো মানবিক হতে পারেনা। তাই আমাদের সকলের উচিত ছোট বেলা থেকে সত্যবাদিতার চর্চা করা। তাহলেই আমরা একটি সুন্দর জীবন ও আদর্শ সমাজ গড়ে তুলতে পারবো। 


আরেকটি অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা সংগ্রহ করে দেওয়া হল। 


অনুচ্ছেদ সত্যবাদিতা ছোট

সত্যিকারের মানুষ হওয়ার জন্য একজন মানুষের মধ্যে যেইসব মানবিক গুণ থাকা জরুরি সত্যবাদিতা তাদের মধ্যে অন্যতম। সম্পূর্ণরূপে মিথ্যাকে পরিহার করে মনেপ্রাণে সত্যকে ধারণ করার নামই সত্যবাদিতা। একজন সত্যবাদী মানুষের কাছে যেকোনো কিছুর মূল্যে সত্যকে সবসময় প্রাধান্য দেয়। তিনি কখনো সত্যকে গোপন করেন না। যার মধ্যে সত্যবাদিতা গুণ রয়েছে সে সত্যবাদিতার পাশাপাশি সততা, উদারতা, ন্যায়পরায়ণতা, ধৈর্যশীলতা, সহনশীলতাসহ সকল প্রকার ভালো গুণাবলিগুলোর চর্চা করেন। তার মধ্যে কোনো লোভ থাকেনা। এই সত্যবাদিতা অভ্যাস গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজন হয় দীর্ঘ সাধনার। পরিবারের মধ্যে সত্যবাদিতার চর্চা থাকলে একটা শিশু আপনা আপনি সত্যবাদী হয়ে গড়ে উঠে। আর ছোট থেকে সত্যবাদীতার চর্চা করলে পরবর্তীতে সত্যবাদী লোক কখনো সত্য বলতে ভয় পাননা বা কোনো কিছুর বিনিময়ে মিথ্যার কাছে নত হয়না। সত্যবাদী মানুষকে সমাজের সকলে সম্মান করে। সকলে বিশ্বাস করে। একজন মিথ্যাবাদী মানুষকে সমাজের কেউ গুরুত্ব দেয়না, কেউ ভালো চোখে দেখেনা। অপরদিকে সত্যবাদি লোক যেকোনো বিপদে আপদে অন্যের সাহায্য পেয়ে থাকেন। এক কথায় যদি বলা হয় তাহলে যার মধ্যে সত্যবাদীতার গুণ নেয় সে কখনো মানবিক হতে পারেনা। তাই আমাদের সকলের উচিত ছোট বেলা থেকে সত্যবাদিতার চর্চা করা। তাহলেই আমরা একটি সুন্দর জীবন ও আদর্শ সমাজ গড়ে তুলতে পারবো। 


আরোও পড়ুন...


অনুচ্ছেদঃ পহেলা বৈশাখ  

অনুচ্ছেদঃ ইন্টারনেট 

অনুচ্ছেদঃ শিশুশ্রম

অনুচ্ছেদঃ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

অনুচ্ছেদঃ বিজয় দিবস

অনুচ্ছেদঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ

অনুচ্ছেদঃ শীতকাল

অনুচ্ছেদঃ সত্যবাদিতা 

অনুচ্ছেদঃ শীতের সকাল

অনুচ্ছেদঃ কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস)

June 08, 2022

শীতকাল অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা

শীতকাল অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা

আজকে আপনাদের জন্য আরেকটি নতুন শীতকাল অনুচ্ছেদ রচনা নিয়ে হাজির হলাম। এই অনুচ্ছেদটি সকল শ্রেনীর ছাত্রছাত্রী ব্যবহার করতে পারবে। এছাড়াও নিচে শীতকাল সম্পর্কে ১০ টি বাক্য দেওয়া হল। 

শীতকাল অনুচ্ছেদ রচনা
শীতকাল অনুচ্ছেদ রচনা 


শীতকাল অনুচ্ছেদ রচনা 


ষড় ঋতুর দেশ আমাদের বাংলাদেশ। ছয়টি ঋতুর মধ্যে শীতকাল অন্যতম। বাংলা মাসের ৯ম ও ১০ম মাস পৌষ ও মাঘ এই দুই মাস মিলিয়ে শীতকাল। এর নাম থেকেই বোঝা যায় এই ঋতুতে শীতের অবস্থান থাকে। বাড়িতে বাড়িতে ধুম পড়ে পিঠে খাওয়ার।শীতকালে গ্রাম অঞ্চলে খেজুরের রস খাওয়ার মজাই আলাদা। এছাড়াও অর্থনৈতিকভাবেও শীতের গুরুত্ব কম নয়। এই সময় গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিগুলো নতুন নতুন পোশাক তৈরী করে। কৃষকের বীজতলা, পিঠা বিক্রি করে মানুষের কিছু আয় রোজগারের ব্যবস্থা হয়। কৃষকেরা নতুন বীজতলা তৈরী করে আমন ধান ঘরে তোলার জন্য। অতিথি পাখির আগমন ঘটে এই ঋতুতে। এই ঋতুতে চারিদিকে সবকিছু শুষ্ক হয়ে যায়। শুষ্ক হয়ে গাছের পাতাগুলো ঝরে পড়া শুরু হয়। সকালবেলা কুয়াশার চাদরে ঢেকে যায় সবকিছু। নানারকম ফুল ফোটে এই ঋতুর শুরুতে। আসলে শীতকাল সত্যিই একটি উপভোগের মাস। কিন্তু শীতের একটি ভয়ংকর দিকও আছে। যারা গরীব, গরম কাপড় কিনতে পারেনা তাদের জন্য শীত মানেই আতংক। কারণ গরম কাপড়ের অভাবে তারা অনেক কষ্টে জীবন যাপন করে। সকালবেলা খড় কুটোয় আগুন দিয়ে শরীর গরম করার চেষ্টা করে। অনেকে প্রচন্ড ঠান্ডা সইতে না পেরে নানা রকম রোগে আক্রান্ত হয়। এমনকি অনেকে মারাও যায়। তবে ক্ষতিকর দিকের থেকে শীতের গুরুত্বই অনেক বেশি। তাই ক্ষতিকর দিকগুলো কাটিয়ে উঠতে পারলে শীত আমাদের কাছে উপভোগ্য হয়ে উঠবে। 


শীতকাল সম্পর্কে ১০ টি বাক্য 
১. পৌষ ও মাঘ এই দসই মাস মিলিয়ে শীতকাল
২.ষড় ঋতুর মধ্যে অন্যতম হলো এই শীতকাল
৩. শীতকালে সকালবেলা কুয়াশার চাদরে ঢেকে দেয় পকৃতি
৪. শীতকালে চারিদিকে ধুম পড়ে পিঠে খাওয়ার। 
৫.শীতকালে প্রকৃতি হয়ে উঠে শুষ্ক। 
৬. শীতকালে গাছ থেকে পাতা ঝরা শুরু হয়।
৭. শীতকালে চারিদিকে ফুলের গন্ধে মাতোয়ারা হয়ে থাকে।
৮. শীতকালে আগমন ঘটে অতিথি পাখির।
৯.শীতের সকালে খেজুরের রস খাওয়ার মজাই আলাদা।
১০. শীতকালে আমন ধানের বীজতলা তৈরী করে কৃষকেরা। 

June 08, 2022

ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ রচনা

ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ  রচনা  2022

আজকে আপনাদের জন্য ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ নিয়ে এসেছি। এখানে আপনারা ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ 2022 ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ class 7 ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ jsc ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ ssc ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ class 6 ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ class 8 ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ class 9  ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ class 10 পাবেন। digital bangladesh onucched bangla


ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ  রচনা
ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ  রচনা 


ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ 

ডিজিটাল বাংলাদেশ বলতে বোঝায় বাংলাদেশের সকল ধরণের নিত্যপ্রয়োজনীয় কার্যক্রম সরকার ব্যবস্থা, শাসন ব্যবস্থা, চিকিৎসা সেবা  থেকে শুরু করে সকল কাজ কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে সম্পাদনা করা বোঝায়। এক কথায় বলতে গেলে সম্পূর্ণ সরকার ব্যাবস্থা ও দেশ কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে পরিচালনা করা। সারা পৃথিবী কম্পিউটার আর ইন্টারনেট ব্যবহার করে দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে। সেইসব দেশের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে এবং নিজেদেরকে আধুনিক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে ডিজিটাল বাংলাদেশের বিকল্প নাই। বাংলাদেশ সরকার ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষ্যে বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। এবং ইতোমধ্যে তা অনেকটাই সফল। বাংলাদেশ সম্পূর্ণরূপে ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিণত হলে আমরা অনেক কাজ খুব সহজেই ঘরে বসে করতে পারবো। এতে আমাদের অর্থ ও সময় দুটোই সাশ্রয় হবে। যার সুফল আমরা ইতোমধ্যেই কিছুটা হলেও পেতে শুরু করেছি। এতে করে আমাদের দেশের সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ থেকে শুরু করে সকল পর্যায়ের মানুষ উপকৃত হচ্ছে এবং হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার মূল চ্যালেঞ্জটি হচ্ছে নিরবিচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগ আর চাহিদা মতো বিদ্যুৎ সংযোগ। সরকার চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করার জন্য নানারকম কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের সকল অঞ্চল প্রায়  বিদ্যুতের আওতায় চলে এসেছে। এবং নিরবিচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগের জন্য বিভিন্ন সমগ্রদেশকে ব্রডব্যান্ড সংযোগের আওতায় আনা হচ্ছে। এছাড়াও আমাদের দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিণত করতে হলে আমাদের যুব সমাজ তো বটেই পাশাপাশি সকল মানুষকে তথ্য প্রযুক্তির ব্যাবহারে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। তবেই নিশ্চিত হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ। আর এর জন্য আমাদের সকলকে ডিজিটাল দেশ গড়ার প্রত্যয়ে এগিয়ে আসতে হবে।


আরোও পড়ুন...


অনুচ্ছেদঃ পহেলা বৈশাখ  

অনুচ্ছেদঃ ইন্টারনেট 

অনুচ্ছেদঃ শিশুশ্রম

অনুচ্ছেদঃ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

অনুচ্ছেদঃ বিজয় দিবস

অনুচ্ছেদঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ

অনুচ্ছেদঃ শীতকাল

অনুচ্ছেদঃ সত্যবাদিতা 

অনুচ্ছেদঃ শীতের সকাল

অনুচ্ছেদঃ কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস)


keyword: 

ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ

ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ 2022

ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ class 7

ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ jsc

ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ ssc

ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ class 6

ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ class 8

ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ class 9

ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ class 10

digital bangladesh onucched bangla

June 08, 2022

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ ক্লাস ৯ |আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ hsc

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ ক্লাস ৯ | আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ hsc


আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ ক্লাস ৯ |আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ hsc


আজকে আপনাদের জন্য আমরা অনুচ্ছেদ রচনা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস নিয়ে হাজির হয়েছি। আমরা দুইটি অনুচ্ছেদ লিখেছি আপনাদের জন্য। একটা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ ক্লাস ৯,আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ hsc,আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ class 10 আরেকটা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ ছোট,আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ class 7, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ class 5 এর জন্য। আপনারা আওনাদের পছন্দের টা সংগ্রহ করে নিতে পারেন। 


আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ 


একুশে ফেব্রুয়ারি দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। বাঙ্গালিদের কাছে  এই দিনটি একটি ঐতিহ্য ও গৌরবময় দিন। এই দিন বাংলাদেশিদের সকল সংগ্রামের অনুপ্রারণার একটি দিন। যখন জিন্নাহ বাংলাকে বাদ দিয়ে উর্দুকে মাতৃভাষা করার ঘোষণা দেয় তখন ছাত্ররা ক্ষোভে ফেটে পড়ে। তারা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। এই আন্দোলন দমানোর জন্য তৎকালীন পাক প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। কিন্তু ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ছাত্ররা মিছিল চালিয়ে গেলে পুলিশ মিছিলে গুলি চালায়। পুলিশের গুলিতে প্রাণ যায় রফিক, সালাম, জব্বারসহ অনেকের। তাদের রক্তের বিনিময়ে ১৯৫৬ সালে শেষ পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে সংবিধানে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করা হয়। এই জন্য গাওয়া হয়,

"আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি

আমি কি ভুলতে পারি "


এই দিনটিকে সেইসকল ভাষা শহিদের স্মরণে শহিদ দিবস হিসেবে পালন করা হয় বাংলাদেশে। কিন্তু পরবর্তীতে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৯৯ সালের ১৭ ই নভেম্বর ইউনেস্কোর সাধারণ সম্মেলনে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়। যার পর থেকে শুধু বাঙ্গালিই নয় সকল দেশের সকল ভাষার মানুষ এই দিনটিকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে পালন করে থাকে। যার ফলস্বরূপ বিশ্বব্যাপী আমাদের ভাষা আন্দোলনের স্বীকৃতী মেলে পাশাপাশি বিশ্বের সকল ভাষার প্রতি সকলকে শ্রদ্ধাশীল হতে এই দিনটি অনুপ্রাণিত করে। তাই এই দিনটি বাঙ্গালিদের জন্য গৌরবের একটি দিন। 


আপনাদের জন্য আরেকটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ সংগ্রহ করে দেওয়া হলো। 


আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ


"আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি

আমি কি ভুলতে পারি "

এই গানটি গাওয়ার মাধ্যমে প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি আমরা সকল ভাষাশহিদদের অত্যান্ত শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি। এইদিনটীকে আমরা শহিদ দিবস হিসেবে পালন করলেও ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কো কতৃক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পর থেকে সারা বিশ্বের সকল মানুষ তাদের মাতৃভাষা দিবস হিসেবে এই দিনটিকে পালন করে থাকে। যা আমাদের জন্য অত্যান্ত গৌরবের। ১৯৫২ সালে রফিক , সালাম, বরকত, জব্বারসহ আরো অনেকের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে আমরা আমাদের ভাষাকে তৎকালীন পাকিস্তানের মাতৃভাষা হিসেবে পেয়েছিলাম। যা পরবর্তীতে ১৯৫৬ সালে সংবিধানে উল্লেখ করার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে একুশে ফেব্রুয়ারিকে ঘোষণা করার পর আমাদের ১৯৫২ সালের এই ভাষা আন্দোলন বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পায়। যা আমাদের জন্য একটি বড় অর্জন। শুধু তাই নয় এই দিনটি পালন করার মাধ্যমে আমাদের মধ্যে সকল ভাষার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত হয়। আমরা সম্মান করতে শিখি সকল ভাষাকে। তাই জাতীয় জীবনে এই দিনটির গুরুত্ব অনেক। 


আরোও পড়ুন...


অনুচ্ছেদঃ পহেলা বৈশাখ  

অনুচ্ছেদঃ ইন্টারনেট 

অনুচ্ছেদঃ শিশুশ্রম

অনুচ্ছেদঃ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

অনুচ্ছেদঃ বিজয় দিবস

অনুচ্ছেদঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ

অনুচ্ছেদঃ শীতকাল

অনুচ্ছেদঃ সত্যবাদিতা 

অনুচ্ছেদঃ শীতের সকাল

অনুচ্ছেদঃ কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস)


keyword:  আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ ক্লাস ৯

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ hsc

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ class 10 

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ ছোট

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ class 7

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুচ্ছেদ class 5

Saturday 4 June 2022

June 04, 2022

বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ ১০ম শ্রেণি | বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 3 | ছোট অনুচ্ছেদ বিজয় দিবস

বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ ১০ম শ্রেণি | বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 3 | ছোট অনুচ্ছেদ বিজয় দিবস 


বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ ১০ম শ্রেণি | বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 3 | ছোট অনুচ্ছেদ বিজয় দিবস
বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ ১০ম শ্রেণি | বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 3 | ছোট অনুচ্ছেদ বিজয় দিবস



আজকে আপনাদের জন্য আরেকটি অনুচ্ছেদ নিয়ে আসলাম। সেটা হচ্ছে বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ ১০ম শ্রেণি। তবে নিচে ছোট অনুচ্ছেদ বিজয় দিবস আরেকটি দেওয়া আছে সেটি আপনি অন্য ক্লাসের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন। যেমনঃ বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 3 এর জন্য নিচের অনুচ্ছেদ নিতে পারেন। আর যদি মনে হয় বেশি বড় হয়ে গেছে তাহলে কিছু অংশ বাদ দিতে পারেন। bijoy dibosh onucched


বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ ১০ম শ্রেণি


১৬ ই ডিসেম্বর প্রতিটি বাংলাদেশির জীবনে অতিগুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। কারন এই দিনটি আমাদের বিজয় দিবস হিসেবে পালিত হয়। ১৯৭১ সালে টানা নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্ত ও আড়াই লাখ মা বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করি আমরা। তারপর থেকে ১৬ ডিসেম্বরকে বিজয় দিবস হিসেবে পালন করে আসছি। ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চের প্রথম প্রহরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তারপর লাগাতার পাক হানাদার বাহিনীর হত্যাযজ্ঞ চলতে থাকে। কিন্তু আমরা বীরের জাতি। আমাদের মুক্তির আকাঙ্ক্ষা পাক হানাদার বাহিনীর ভারি ভারি আস্ত্রকেও স্থবির করে দিয়েছে। আমরা অনেকটা বিনা অস্ত্রেই প্রতিহত করেছি পাক হানাদার বাহিনীদের আর ছিনিয়ে এনেছি আমাদের বিজয়। এর বিনিময়ে আমাদের হারাতে হয়েছে ৩০ লক্ষ দেশপ্রেমিক সাহসী বীর যোদ্ধাদের। যাদের কথা আজীবন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে যাবে প্রতিটি বাংলাদেশী। প্রতি বছর খুব শ্রদ্ধার আর মর্যাদার সাথে প্রতিটি বাংলাদেশি এই দিনটি পালন করে আসছে।  যতদিন বেচে রবে বাংলাদেশ ততদিন বেঁচে থাকবে এইসব বীর মুক্তিযোদ্ধারা। কারণ এইসব আত্মত্যাগী মানুষগুলোর জন্যই আজ আমরা বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে মর্যাদার সাথে বেঁচে আছি। নিজেদের অধিকার ফিরে পেয়েছি। তাদের আত্মত্যাগের কথা ভাবলে গর্বে বুক ফুলে উঠে। দেশের জন্য কিছু করার উৎসাহ তৈরী হয়। তাই এই দিনটি আমাদের কাছে অত্যান্ত তাৎপর্যপূর্ণ । আর এই তাৎপর্যপূর্ণ জাতীয় দিবসকে জাতীয় জীবনে সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে হবে। সকলে যেন তার অধিকার ভোগ করতে পারে সেইদিকে নজর দিতে হবে। তবেই রক্ষা হবে আমাদের বিজয় দিবসের সত্যিকারের তাৎপর্য। এগিয়ে যাবে লক্ষ লক্ষ শহীদের রক্তে অর্জিত আমাদের এই বাংলাদেশ। 


আরো একটি বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ রচনা দেওয়া হলো।


বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 3 | ছোট অনুচ্ছেদ বিজয় দিবস


বাংলাদেশিদের জাতীয় জীবনে ১৬ই ডিসেম্বর অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। দীর্ঘ নয় মাস শসস্ত্র সংরামের পর আমাদের এই ভূখন্ড শত্রু মুক্ত হয়। মানচিত্রে যুক্ত হয় নতুন একটি দেশ। যার নাম বাংলাদেশ। এই মহান বিজয় একদিনে অর্জিত হয়নি এর পিছনে রয়েছে এক লম্বা সময়ের সংগ্রাম, লক্ষ লক্ষ বলিদান। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকে পূর্ব পাকিস্তানের ওপর নানারকম অত্যাচার নিপীড়ন করে আসছিল শাসকগোষ্ঠীরা। যার ফলস্বরূপ আমরা ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ এর ছয় দফা দাবি, ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭১ মুক্তিযুদ্ধ দেখতে পায়। আর এইসব আন্দোলনই মূলত আমাদের বিজয় অর্জনে অনেক সহায়ক ছিল। এইসব আন্দোলন আমাদের দেশের সকল মানুষকে অধিকারের জন্য লড়তে শিখিয়েছিল। যার ফলে আমরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ছাত্র সমাজ থেকে শুরু করে, শিক্ষক, চাকরিজিবী, জেলে, কামার, কুমোর সকলের সতস্ফূর্তঃ অংশগ্রহণ দেখতে পায়।  এই দিনটিকে প্রতিটি বাঙ্গালী হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে খুব শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে। এ দিবসে আমাদের নিজেদেরকে অনুপ্রাণিত করতে হবে যাতে আমরা সর্বদা দেশের কল্যাণে কাজ করতে পারি, দেশের উন্নতিতে অবদান রাখতে পারি, সকল দুর্নীতি অনিয়মকে রুখে দিতে পারি। তবেই অর্জিত হবে সত্যিকারের বিজয়। 


বিজয় দিবস সম্পর্কে ৫ টি বাক্য

১. ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস।

২. ১৯৭১ সালের এই দিনে ৩০ লক্ষ শহিদের রক্তের বিনিময়ে আমরা বিজয় অর্জন করেছিলাম।

৩. এই দিন আমরা অত্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে পালন করি।

৪.এই দিন আমাদের অনুপ্রেরণা যোগায় অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে।

৫. এই দিন আমাদের কাছে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। 



আরোও পড়ুন...


অনুচ্ছেদঃ পহেলা বৈশাখ  

অনুচ্ছেদঃ ইন্টারনেট 

অনুচ্ছেদঃ শিশুশ্রম

অনুচ্ছেদঃ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

অনুচ্ছেদঃ বিজয় দিবস

অনুচ্ছেদঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ

অনুচ্ছেদঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ

অনুচ্ছেদঃ শীতকাল

অনুচ্ছেদঃ সত্যবাদিতা 

অনুচ্ছেদঃ শীতের সকাল

অনুচ্ছেদঃ কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস)


keyword: বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ

১৬ ই ডিসেম্বর অনুচ্ছেদ

ছোট অনুচ্ছেদ বিজয় দিবস

বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 10

বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 3

বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ ১০ম শ্রেণি

bijoy dibosh onucched

June 04, 2022

বাংলাদেশে শিশুশ্রম অনুচ্ছেদ রচনা | shishu srom onucched

বাংলাদেশে শিশুশ্রম অনুচ্ছেদ রচনা | shishu srom onucched


বাংলাদেশে শিশুশ্রম অনুচ্ছেদ রচনা
বাংলাদেশে শিশুশ্রম অনুচ্ছেদ রচনা 


আমাদের ওয়েবসাইটে আপনারা সকল ধরনের অনুচ্ছেদসহ শিক্ষণীয় সব পোস্ট পাবেন। আপনারত কোন পোস্টটি প্রয়োজন আমাদের জানান। আমরা চেষ্টা করবো আপনার চাহিদা অনুযায়ি পোস্টগুলো রেডি করার। 


অনুচ্ছেদঃ বাংলাদেশে শিশুশ্রম


আজকের শিশুই আগামীদিনের ভবিষ্যৎ আমরা এই প্রবাদে বিশ্বাসি হলেও সকল শিশুদের প্রতি গুরুত্ব দিতে আমরা মোটেই বিশ্বাসি নয়। আমরা জানি যে আজকের শিশুরা সুরক্ষিত থাকলে তবেই আমাদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত হবে। কিন্তু অর্থনৈতিক অভাব অনটন বা মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়ের কারণে অনেক কোমল শিশুদের বাধ্য হয়ে নানা রকম কাজ কর্মের সাথে যুক্ত হতে হচ্ছে। যেই সময় কোমলমতি শিশুদের লেখাপড়া,  খেলাধুলা আর হাসিখুশিতে মেতে থাকার কথা সেই সময় তারা অর্থ আয়ের জন্য ছুটছে।  যার ফলে তাদের মধ্যে লুকিয়ে থাকা সুপ্ত প্রতিভাগুলো আস্তে আস্তে হারিয়ে যাচ্ছে। ছোট ছোট শিশুদের দিয়ে কলকারখানা থেকে শুরু করে গার্মেন্টস শিল্প, পাথর ভাংগা,ভিক্ষাবৃত্তি, ইট ভাংগা, কুলির কাজ সহ আরো নানা ধরনের কাজ করানো হচ্ছে যেগুলো কাজ অনেকসময় প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের কাছেও দুর্বোধ্য। যার ফলে তারা শিকার হচ্ছে নানারকম অসুখের আর অনেকেই অচিরেই হারাচ্ছেন তাদের জীবন।এই বয়সে এইসকল কাজ করার জন্য তাদের মানসিক বা শারীরিক বিকাশ কোনোটাই সঠিকভাবে হচ্ছেনা।অভাব অনটনে নিষ্পেষিত হয়ে যখন এইসব কোমল শিশুরা কাজ খুজতে যায় তখন অনেকেই তাদের কজ দেয়না। আর যার পুরো ফায়দা লুটে নেয় কিছু অসাধু মানুষ। তারা এইসব কোমল শিশুদের দিয়ে ওভার টাইম কাজ করায়। এমনকি তাদের সঠিক পরিমাণ টাকাও দেয় না। অজুহাত হিসেবে দেখায় তারা প্রাপ্তবয়স্ক লোকের সমান কাজ করতে পারনা। এরা এত অল্প বয়সে এত কাজ করে কিন্তু তারা পুষ্টিকর খাবার ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হয়। ফলে এদের শারীরিক বা মান্সিক বিকাশ সম্পূর্ণ হয়না। যার ফলশ্রুতিতে টাকা পয়সার লোভে পড়ে অনেক সময় ঝুঁকে যায় অনৈতিক কাজের দিকে। আবার অনেকে পুষ্টিহীনতার কারণে নানারকম জটিল রোগে আক্রান্ত হয়। যদিও বাংলাদেশে ১৮ বছর বয়সের নিচের কোনো ব্যক্তিকে দিয়ে কোনো ধরনের শারীরিক ও মানসিক শ্রমে নিয়োগ করা আইনত নিষিদ্ধ কিন্তু তারপরেও আমাদের দেশে শিশু শ্রমের ব্যাপক্তা লক্ষ্য করা যায়। দেশের ভবিষ্যৎ কে সুন্দরভাবে গড়ে তোলার জন্য আমাদের এখন থেকেই পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। যেকোনো মূল্যে শিশুশ্রমকে শূণ্যের কোঠায় নিয়ে আসতে হবে। আর এরজন্য সবচেয়ে কার্যকরি পদক্ষেপ সরকার গ্রহণ করতে পারে।


আরোও পড়ুন...


অনুচ্ছেদঃ পহেলা বৈশাখ  

অনুচ্ছেদঃ ইন্টারনেট 

অনুচ্ছেদঃ শিশুশ্রম

অনুচ্ছেদঃ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

অনুচ্ছেদঃ বিজয় দিবস

অনুচ্ছেদঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ

অনুচ্ছেদঃ শীতকাল

অনুচ্ছেদঃ সত্যবাদিতা 

অনুচ্ছেদঃ শীতের সকাল

অনুচ্ছেদঃ কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস)


কিওয়ার্ডঃ

বাংলাদেশে শিশুশ্রম অনুচ্ছেদ রচনা

shishu srom onucched

shishu srom essay in bengali

LIKE OUR FACEBOOK PAGE