Breaking

Showing posts with label সচেতনতা. Show all posts
Showing posts with label সচেতনতা. Show all posts

Saturday, 18 April 2020

April 18, 2020

কিভাবে গ্রোসারি বা নিত্য পন্য পরিষ্কার করবেন??

কিভাবে গ্রোসারি বা নিত্য পন্য পরিষ্কার করবেন??


www.rohossojal.com
করোনা ভাইরাস,ঘরোয়া উপায়,শাক-সবজিঘরোয়া উপায়,সবজি,বাজার থেকে কেনা ফল,সবজি ও ফলের জীবাণু দূর করা,জেনে নিন,শাক সবজি,সবজির বাজার,করোনার লক্ষণ,জীবাণু মুক্ত,জীবাণুমুক্ত

সারা পৃথিবীর মতো বাংলাদেশেও করোনা ঝুকি বেড়ে চলেছে। তাই আমাদের সবার সাবধানে ও সচেতন থাকা উচিত।আমাদের উচিত সবসময় বাসার ভেতরে থাকার চেষ্টা করা। কিন্তু তারপরেও আমাদের নিত্য প্রয়োজনিয় জিনিস বা কাচাবাজারের জন্য বাজারে যেতে হয়।আপনি কি কখোনো ভেবে দেখেছেন আপনি যেইসব সবজি বা অন্য জিনিসপত্র কিনেন সেইগুলো আপনার আগে কতজন হাত দিয়েছে। এদের মধ্যে যদি একজনো করোনা জীবানু বহন করে তাহলে আপনি আক্রান্ত হতে পারেন। কিভাবে আপনি এইসব পন্য থেকে করোনা জীবানু মুক্ত করবেন তা জানতে হলে ভিডিওটি দেখতে থাকুন।

 

আপনি বাজার করতে যাওয়া থেকে রান্না করার আগে পর্যন্ত কিভাবে জীবাণু মুক্ত থাকবেন তা ২ স্তরে আলোচনা করবো

১ম স্তরে আপনি কিভাবে নিরাপদে বাজার করবেন আর ২য় স্তরে কিভাবে আপনার বাজার গুলো বাসায় আনার পর পরিষ্কার করবেন।

প্রমাণ সহ দেখতে এই লেখায় ক্লিক করুন


আপনি বাসা থেকে বের হওয়ার সর্বদা চেষ্টা করবেন জনসমাগম এড়িয়ে চলার জন্য। এতে আপনার আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে এইজন্য আপনি সকালে বাজার করতে যেতে পারেন বা এইরকম সময়ে যেতে পারেন যখন বাজারে লোকসমাগম কম হয়। আপনি বাসা থেকে বের হওয়ার সময় অবশ্যই মুখে মাস্ক ও হাতে গ্লাবস পরে বের হবেন।যদি সম্ভব হয় তাহলে ফুল হাতা শার্ট ও ফুল প্যান্ট পরে বের হওয়ার চেষ্টা করবেন। কোনো পন্যে হাত দেওয়ার আগে অবশ্যই হ্যান্ড স্যানিটাইজার বা সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিবেন।এতে আপনার হাতে কোনো জীবাণু থাকলে তা মারা যাবে।বাইরে বের হওয়ার পর অবশ্যই নূন্যতম ১ মিটর দূরত্ব বজায় রাখবেন।যেই পন্য কিনবেন না সেই পন্যে হাত দিবেন না। আর কোন অবস্থতেই বাসায় এসে হাত পরিষ্কার না করা পর্যন্ত নাক,মুখ,কান,মাথায় হাত দিবেন না।বাসায় বাজার আনার পর একটি নির্দিষ্ট স্থানে বাজার গুলো রেখে আপনার হাত সবান দিয়ে নূন্যতম ২০ সেকেন্ড সময় পর্যন্ত ধুয়ে নিন।

এখন আসি আপনি পন্য পরিষ্কার করবেন কিভাবে। আগেই বলে রাখি এখনো এইসব পন্যের মাধ্যমে ট্রান্সমিশনের কোনো খবর এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু থেকে বলা হয়েছে এর মাধ্যমে ছড়ানোর  নূন্যতম চান্স থাকলেও থাকতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি যদি এইটুকু রিস্কও না নিতে চান সেক্ষেত্রে আপনার কেনা পন্যগুলো ৭২ ঘন্টা আলাদা রাখতে পারেন যেন কারো হাতের সংস্পর্শে না আসে

এ প্রসংগে বিবিসিকে লন্ডন স্কুলের হাইজিন এন্ড ট্রপিক্যাল বিভাগের প্রফেসর বলেছেন বাজার করে ৭২ ঘন্টা আলাদা ভাবে রাখুন যেন কোনো সংস্পর্শে না আসে এফডিএ থেকে বলা হয়েছে যদি প্রয়োজনীয় মনে হয় সেক্ষেত্রে আপনার বাসার পানির লাইনটি  ছেড়ে দিয়ে দ্রুত পানি প্রবাহিত করে সবজিগুলো পরিষ্কার করে নিতে পারেন  প্লাস্টিক প্যকেটজাত পন্যের ক্ষেত্রে আপনি সামান্য জীবানুনাশক দিয়ে কোনো কাপড় দিয়ে মুছে পরিষ্কার করে নিতে পারেন


প্রমাণ সহ দেখতে এই লেখায় ক্লিক করুন


আপনি যদি আরো সেফ থাকতে চান সেক্ষেত্রে সবজি কাটার সময় অন্য কোনো থালাবাসন স্পর্শ করবেন না আর কাটার পর হাত ভালো করে ধুয়ে নিবেন  চুলাতে দেওয়ার পর আর একবার হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে নিতে তবে অনেকেই সাবান পানিতে সবজি ধুয়ে নেওয়ার কথা বল্লেও তার প্রয়োজন নেই বলে এফডিএ ইউএসডিএ এর মতো অনেক সংস্থা  ডাক্তাররা বলেছেনবরং সাবান পানি বা ডিটারজেণ্ট ইউজ করলে আপনার শারীরিক ভাবে অন্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুকি বেড়ে যায়। এমনকি এর থেকে ভয়ংকর ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। তাই অবশ্যই এই ব্যাপারে আপনার বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মতামত নিন।

 

[বিঃদ্রঃ এই লিখাটা শুধুমাত্র বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম বা তথ্য থেকে পাওয়া একটা বিশ্লেষন মাত্র কোনো বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নয়। তাই এই লিখাগুলো নিয়ে আপনার কোনো সন্দেহ হলে অবশ্যই আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিন।]

 

 





Friday, 3 May 2019

May 03, 2019

ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় আপনার করণীয়


ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় আপনার করণীয়

ঘূর্ণিঝড়,ঘূর্ণিঝড় বুলবুল,ঘূর্ণিঝড়,ঘূর্ণিঝড় বুলবুল,ঘূর্ণিঝড়ের ভিডিও,ঘূর্ণিঝড়ের খবর,ঘূর্ণিঝড় ফণী,ঘূর্ণিঝড় ফণী,দুর্যোগে-করণীয়,ঝড়-বৃষ্টির খবর,বাংলা খবর,বাংলা নিউজ


ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে আমাদের দেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগ খুব সাধারণ একটা ব্যাপার হলেও আমাদের প্রচুর পরিমান ক্ষয়ক্ষতি করে চলে যায় এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ গুলো। এর মধ্যে অন্যতম একটি হলো ঘূর্ণিঝড়। এটি সাধারনত বৈশাখ মাসের পর প্রত্যেক বছরই দুই একবার আঘাত হানে আমাদের দেশে। কখোনো বা কম ক্ষয় ক্ষতি কখোনো বা প্রচুর ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় এই ঝড়ের কারনে। যেহেতু প্রাকৃতিক দুর্যোগ তাই মানুষের হাতে কিছু থাকেনা। কিন্তু কিছুটা সচেতন হলে আমাদের এই দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতির পরিমান কমানো সম্ভব। এইজন্য আমাদের সচেতন্তা দরকার। নিচে কিভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান হ্রাস করা সম্ভব সেই সম্পর্কে কিছু ধারনা/পরামর্শ দেওয়া হলোঃ

ঝড়ের পূর্বাভাস পাওয়ার পরে দুর্যোগকালে আমাদের করণীয়

১। ঘরগুলোর অবস্থা পরীক্ষা করতে হবে প্রথমে এবং দেখতে হবে যথেষ্ট মজবুত আছে কিনা। যদি না থাকে তাহলে খুটি পুতে অথবা রশি দিয়ে বেধে বা অন্য কোনো উপায় অবলম্বন করে প্রয়োজন মতো মজবুত করে নিতে হবে।
২।দুর্যোগকালীন সময়ে স্বেচ্ছাসেবক বা আবহাওয়া  অধিদপ্তরের আওতাধীন লোকদের থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ গ্রহন করতে হিবে ও সেই অনুযায়ি প্রস্তুতি গ্রহন করতে হবে।
৩।বিপদ সংকেত পাওয়ার পর বাড়ির মেয়ে, শিশু ও বৃদ্ধদের আগে আশ্রয়কেন্দ্রে বা বাড়ির আশেপাশে অথবা আত্মীয়ের বাড়ীতে নিরাপদ স্থানে পাঠানোর ব্যবস্থা সময় নষ্ট না করে প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে
৪।বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার সময় যাতে দ্রুত সময়ে বাড়ির আগুন,গ্যাসের চুলা বিদ্যুতের লাইন বন্ধ করে যেতে পারেন সেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।
৫।অতিপ্রোয়জনীয় কিছু দ্রব্য সামগ্রী যেমন চাল,ডাল,পানি,লাইট,মোবাইল,ওষুধ ইত্যাদি আরো যা যা  আপনারা প্রয়োজন হতে পারে তার লিস্ট করে গুছিয়ে রাখুন যাতে খুব দ্রুত সেগুলো নিয়ে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে পারেন।
৬। এছাড়া অন্যান্য নিত্য ব্যবহায্য জিনিসপত্র ও মূল্যবান সামগ্রী যেমন টাকা,দলিল,চাল,ডাল,চিনি ইত্যাদি পানিরোধক পলিইথিন   ব্যাগ দিয়ে ভালোভাবে বেধে মাটির নিচে পুতে রাখুন।এবং অবশ্যি তা পরিবারের অন্য সদস্যদেরত জানিয়ে রাখবেন।
৭।গরু,ছাগল,হাস,মুরগি নিরাপদ স্থানে সরিয়ে রাখুন। যদি কোনো স্তাহ্ন খুজে না পান তাহ্লে কোনো চিহ্ন করে তদের ছেড়ে দিয়ে নিজের মতো করে বাঁচার চেষ্টা করতে দিন।
৮।শক্ত গাছের সঙ্গে লম্বা মোটা কয়েক গোছা দড়ি বেধে রাখুন যাতে প্রবল ঝড় বা জলোচ্ছ্বাসের সময় আপনি এইটা ধরে নিজের ভারসম্য ঠিক রাখরতে পারেন।
৯। এছাড়া হাতের কাছে ড্রাম বা এই জাতীয় কিছু থাকে যা পানিতে ভাসমান তাহলে তা হাতের কাছে রাখুন। যাতে বিপদের সময় আপনি এইটা ধরে ভেসে থাকতে পারেন।
১০।আশ্রয় নেওয়ার জন্য নির্ধারিত স্থানের আশেপাশের গাছগুলোর ডাল-পালা কেটে রাখতে হবে যাতে আসন্ন ঝড়ে ডালপালা ভেঙ্গে বা গাছ উপড়ে আশ্র্য স্থলে না পড়ে।
১১।সবসময় আবহাওয়ার খবর রাখতে হবে। এইজন্য সবসময় কছে রেডিও রেখে আবহাওয়ার খবর শুনতে পারেন।
১২।টিউবয়েলের উপরিভাগ খুলে রাখতে হবে এবং 


খোলা মুখে প্লিথিন দিয়ে বেধে রাখতে হবে যাতে দূষিত বা লবনাক্ত পানি ভিতরে ঢুকতে না পারে।


দুর্যোগ পরবর্তী/চলাকালীন করণীয়ঃ


১।ঘরের দরজা-জানালা বন্ধকরে রাখুন।
২।ঝড়ের সময় কোনো অবস্তাহতেই আশ্রয় স্যথান থেকে বের হবেন না।
৩। আবহাওয়ার খবর রাখুন সবসময়।
৪।রাস্তাঘাটের ওপর উপড়ে পড়া গাছপালা ও অন্যান্য ভেঙ্গে পড়া সামগ্রী পরিষ্কার করে রাস্তা ক্লিয়ার রাখুন যাতে উদ্ধার কর্মী দল দ্রুত পৌছাতে পারে।
৫।আশ্রয় কেন্দ্র থেকে দ্রুত মানুষকে ফিরতে সাহায্য করুন ও নিজ গ্রামে বা নিজস্ব জায়াগায় অন্যদের থাকার ব্যবস্থা করে দিন।
৬। অতি দ্রুত খাল,বিল, নদী-নালায় আটকে পড়া  মানুষ ও পশু পাখিকে উদ্ধার কর্মী দের সাথে নিয়েএকরুন।
৭।ক্ষতিগ্রস্তরা যেন যথাযথ সাহায্য পায় সেদিকে খেয়াল রাখা এবং শুধু সাহায্যের চিন্তা না করে নিজে যতটুকু সম্ভব বাড়ি ঘর মেরামতের কাজে লেগে পড়ুয়ন।
৮। ঝড় একটু কমলেই ঘর থেকে বাইরে বের হবেন না। কারণ একটু পরেই আবার প্রবল বেগে ঝড় আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
৯।অসুস্থদের জন্য দ্রুত হাসপাতেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করুন।
১০।নারী,বৃদ্ধ,প্রতিবন্ধী ও অসুস্থদের জন্য আলাদে ত্রান লাইনের ব্যাবস্থ করে তারা যেন আগে ত্রান পায় সেই ব্যবস্থা করতে হবে।

আশা করি  ভগবান কৃপা করলে উপরোক্ত পদক্ষেপগুলো গ্রহন করলে আপনি বা আপনার পরিবার কিছুটা হলেও ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সক্ষম হবেন।

Monday, 29 April 2019

April 29, 2019

সাবধান! আপনার যেই কাজে অন্যজনের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে

সাবধান! আপনার যেই কাজে অন্যজনের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

www.rohossojal.blogspot.com
www.rohossojal.blogspot.com


আমরা বাঙ্গালী। আমাদের বহু প্রাচীন একটা অভ্যাস আছে সেটা হলো তিলকে তাল বানানো। আগে সেই তালটা অল্প কিছু জায়গায় সিমাবদ্ধ থাকলেও বর্তমানে ফেসবুক সহ অন্যান্য সামজিক মাধ্যমের কল্যাণে তা মুহূর্তের মধ্যেই বিশ্ব ব্যাপি মুহূর্তের মধ্যেই ছড়িয়ে পড়ে।যাকে আমরা ভাইরাল বলেই জানি।অনেকে ভাইরাল হওয়ার জন্য অনেক কিছু করে কিন্তু তার লক্ষ্যে পৌছাতে ব্যর্থ হয়। আবার অনেকে জানেই না যে সে ভাইরাল নামক বস্তুটির কবলে পড়েছে। আর এই ভাইরালের জন্য যে কতজনকে কতো রকম হেনস্থা হতে তা বলে বোঝানো যাবে না।বর্তমানে আমরা এমন একটা সময় পৌছেছি যে  যেইটাই দেখি তার ভালোমন্দ বিচার না করে তার একটা ছবি তুলে অথবা ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দিই। আর ব্যাস কাজ শেষ। কিন্তু একবারও ভেবে দেখিনা এর পরিনাম কি হতে পারে।কত ভয়ংকর হতে পারে পরিণাম। এখন যদি আমরা কাউকে দেখি কোনো স্বামী তার স্ত্রীর পাশ ব্যাগ/ভ্যানিটি ব্যাগ কিছুক্ষনের জন্য ধরেছে তার স্ত্রী ওয়াশ রুম গেছে বলে বা অন্য যেকোনো কারনে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তার অবস্থার একটা ছবি তুলে সামাজিক যগাযোগ মাধ্যমে ছাড়া হলো। ব্যাস তাকে  যে কত পাবলিকের গাল মন্দ শুনতে হবে সেইটা আপনাদের সবারই জানা। নতুন করে আর কি বলবো! শুধু স্ত্রী না সেইটা মাও যদি হয় সেই বিচারটা করার আগেই সেইটা ভাইরাল করে দিই। কিন্তু একবারো ভেবে দেখিনা এই একটি কারনে কত অপমান সহ্য করতে হয়।আর এতে তার জীবন পর্যন্ত যেতে পারে। আবার আগে দেখা যেত কেউ যদি কোন দুর্ঘটনাই পড়ে তাহলে তাকে আগে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যাবস্থা করা হত। কিন্তু এখন আমরা সমাজ ব্যাবস্থার এমন একপর্যায়ে এসে পৌছেছি যে এখন বেশিরভাগ মানুষ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া দূরের কথা আগে সেইটার ছবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে ছেড়ে দেওয়া নিয়ে ব্যাস্ততা বেশি দেখায়।আবার যদি কাউকে কোথাও কথা কাটাকাটি করতে দেখে তাহলে তাহলে সেই বিষয়ে না জেনে এমন একটা  ক্যাপশান দিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ছাড়া হয় যে আসল কাহীনী বোঝার কোনো উপায় নাই। আবার শুধু এইটা না ধর্মীয় উস্কানিমুলক কথা-বার্তা পাবলিকের মনে দাঙ্গার মতো জঘন্য কার্যকলাপ সম্পন্ন করতেও এই ভাইরাল শব্দটীর জুরি নেই। আমরা এখন এমন একটা পর্যায়ে এসে পৌছেছি যে যেকোনো কাজ করতে গেলেও তার উল্টাটার কোপে পড়তে আপনার ১০ মিনিট সময় লাগবে না। আর এইরকম রেকর্ডও এখন পর্যন্ত কম নয়। আর আপনি এইরকম অন্য কাউকে বিপদে ফেলতে ফেলতে নিজে বিপদে পড়বেন না যে তার কিন্তু কোনো গ্যারান্টি নাই। তাই কোনোকিছু অনালাইনে আপলোড দেওয়ার আগে ১০ বার করে ভাবুন সেইটা ঠিক হছে কিনা? আর যেইটা দিবেন দেওয়ার আগে অবশ্যই তার সত্যতা নিশ্চিত করে দিবেন। অন্যথায় সাইবার আইনে আপনি যে কেস খাবেন না তার কি গ্যারান্টি। আর অন্য কারো ছোটোখাটো ভুল গুলোকে ভাইরাল করা বন্ধ করুন পারলে তাকে বোঝান বুঝিয়ে তার ভুলকে শুধরে দেওয়ার চেষ্টা করুন। আর আপনার ছোট খাট মজার জন্য কোনো ঘটনাকে তিল থেকে তাল বানবাবেন না।কারণ সেই তালের আঘাত সহ্য করতে না পেরে যদি ওই লোকের জীবন নাশের ঘটনা ঘটে তাহলে আপনার জেলের ভাত খাওয়াও কিন্তু একপ্রকার নিশ্চিতি বলা যায়।তাই নিজে সচেতন হোন অন্যকে সচেতন করুন।কারন সচেতনতাই পারে সমাজ ব্যবস্থার পরিবর্তন আনতে। তাছাড়া সম্ভব নয়।তাই যেকোনো কাজ করার আগে কমপক্ষে ১০ বার ভাবুন।তারপরে কাজটি করুন। এত কিছুর পরও যদি আপনি না ভেবে এই কাজটি করে যেতে চান তাহলে আমার আর কিছুই বলার নাই।ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। সুস্থ সমাজ গড়তে সহায়তা করবেন। ধন্যবাদ।


LIKE OUR FACEBOOK PAGE